Faisal Abdullah

সকালে জেবা ম্যাম এর কাছে পড়া দেওয়ার কথা। কিচ্ছু পড়িনাই। ভালো লাগেনা পড়তে। কিংবা বাইরে বের হতে। কিছুই ভালো লাগে […]

জেবা ম্যাম দেখা করতে বলছিলেন। সকালে উঠে ওয়ার্ডে যেয়ে দেখি ম্যাম উনার রুমে নাই। বাইরে দাড়ায়ে আছি। এমন সময় ইউনিট

মামার হোটেলে বসে খাইতেছিলাম আমি আর তূণীর। আমাদেরই তিনজন ব্যাচমেট বন্ধু ডিউটি শেষ করে খাইতে আসে। তারা আমাদেরকে দেখে কথা

\”কনগ্র‍্যাচুলেশন্স ফয়সাল। আমি দুপুরে থেকেই অপেক্ষায় আছি, কখন আমার ছেলে আমাকে ফোন দিয়ে সুখবরটা দিবে।\” Some day, Some time. In

আজকের এই দিনটা অন্যরকম হইতে পারতো। 🙂

ট্রেনে করে ঢাকা যাইতেছি। উদ্দেশ্য কালকে গ্রীণ লাইফ মেডিকেলে সওগাত এহসান ভাইয়ার একটা ওয়ার্কশপ এটেন্ড করা। এসি বগি। ঙ এর

আজকের এই দিনটা অন্যরকম হইতে পারতো।হয়তো।

২৪তম জন্মদিন পার হয়া গেল। এত বড় হয়ে গেছি ভাবতেই পারিনা। জীবনের ২৪তম বছরটা হয়তো আরেকটু ভালোভাবে শুরু হতে পারতো।

“বকুলের পা পাথরের মত ভারী। বড় কষ্ট হচ্ছে পা টেনে টেনে যেতে। কান্না পেয়ে যাচ্ছে। একটা সময় আসবে যখন এই

প্রত্যেকবার প্রফের আগে কি হয় যে আমার। জানিনা। কিচ্ছু বুঝিওনা। ভালো লাগেনা। পড়াশুনা ছাইড়া দিবো।

ভালো লাগেনা। মেডিকেলের পড়াশুনা ছাইড়া দিবো।

কিউটিকুলার পার্ট অব ন্যাসাল সেপ্টাম ইজ ফর্মড বাই \”ফাইব্রো ফ্যাটি টিস্যু\” কভারড বাই স্কিন। :\’-) ***** এই গানটা খুব শোনা

একটা পোস্ট লেখলাম, পোস্ট ও দিলাম। কোথায় হারায়া গেল। এই জন্যে ওয়াইফাই নামের জিনিসটা আমার পছন্দ না।

আর যা কিছুই হোক, অন্তত মেডিসিন পরীক্ষার আগে এমন অসহায় হয়া যাবো ভাবিনাই। 🙂