Faisal Abdullah

\”এই ওঠ।\” \”ওঠ না!\” ও ডাকছে শুনতে পাচ্ছি। রান্নাঘর থেকে ডাক আসছে। কফি বানাচ্ছেন নিশ্চয়ই। আমার ঘুম ভেংগে গেছে।তারপরেও ঘাপটি […]

অটোতে করে ওয়ার্ড থেকে ফিরছিলাম। মেডিসিন ওয়ার্ড। ওয়ার্ড শুরু হল রবিবারে। ওয়ার্ড শুরুর আগেরদিন আয়নার সামনে দাড়িয়ে সামনের মানুষটাকে বলেছিলাম

\”অইযে দেখো।\” -কি? \”তেলাপোকা।\” সে আঁতকে উঠে তেলাপোকা খুঁজতে  চোখ ঘোরালো। আর এই সুযোগে আমি কপালে চুমু খেলাম। #পীরিত

ফরিদপুর। ৩০ আগস্ট, ২০১৫। রাত পৌনে চারটা। শুয়ে ছিলাম। শুয়ে শুয়ে গান শুনছিলাম। It\’s a quarter after one, I\’m a

আম্মাকে বলেছিলাম, ভাল্লাগেনা। – কেন ভাল্লাগেনা? জানিনা, বললাম আমি। – কেমন লাগে তাহলে? সেটাও জানিনা, কেমন যেন একটা শূন্য শূন্য

কষ্ট নেবে কষ্ট হরেক রকম কষ্ট আছে কষ্ট নেবে কষ্ট ! লাল কষ্ট নীল কষ্ট কাঁচা হলুদ রঙের কষ্ট পাথর

ও রাগ করেছে। অন্যপাশে ফিরে আছে।আমার দিকে পিঠ দিয়ে। সাহেব ভাব ধরেছেন। কথা বলবেন না আমার সাথে। আড়ি নিয়েছে।জীবনের আড়ি।

নিজের একটা পরিচয় ভুলতে বসেছি। :\’) কলেজ জীবনটা না খুব বেশি পরিমাণে ভালো ছিল। নেচার ক্লাবের মেম্বার হলাম প্রথমে। একদিন

আজকের আবহাওয়াটা কেমন যেন। মন খারাপ করা। এক বন্ধু বলছিল আজ প্রেম করার দিন। আজকে মোটেও প্রেম করার দিন না।

একবছর হয়ে গেল। এইতো সেদিন আসলাম ফরিদপুরে! ভাবতে গেলে তো কত্তো কিছু চলে আসে। ফার্স্ট ইয়ার ফাইনাল শেষ তখন। উদ্ভাস

বাসায় আসলাম সপ্তাখানেক হল। চলে যাওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে। আসার ইচ্ছাই ছিল না এবার। একদমই আসতে চাই নি। আব্বুর জন্যে

\”ভেঙে সে আগেও পড়েছে। বেশিদিন আগের কথা না। ১৯ জুন ২০১১। ঠিক যেন ওই এডটার মত। ছেলের ৯৯% ই ভালো,

আব্বার সাথে একান্তে সময় কাটানোটা সবসময়ই আমার জন্যে ভীতিকর, বিশেষত যখন আব্বার মেজাজ চড়া থাকে। এমনিতেই আব্বার সাথে \’আদর্শগত\’ দ্বন্দ্ব