মেডিকেলের পড়ালেখা স্কুল কলেজ কিংবা ভার্সিটির পড়ালেখা থেকে একটু ভিন্ন।ভিন্ন কেন সেটাও বলি-এম বি বি এস ডিগ্রীটা আসলে অনেকটা অ আ ক খ টাইপের।বাচ্চাকালে আমরা যেমন নামতা পড়তাম,তেমন।সেই যে কেজি কিংবা নার্সারীতে আমরা নামতা পড়েছি,কেউ কিন্তু এখনো ভুলি নি।তেমনি এম বি বি এস এর অনেক জিনিস ই এমন।সারাজীবন লাগবে।
তাই \’ঠিকভাবে\’ পড়াটা অনেক বেশি দরকারী।মেডিকেল কলেজে পড়তে এসে প্রথমেই সবাই এই সমস্যায় পড়ে-কী পড়বে,কীভাবে পড়বে।আমার এখনো মনে পড়ে,ছন্দ খুজে পেতে আমার প্রায় ৩ মাস সময় লেগেছিল।ততদিনে প্রথম কার্ড ফাইনাল শেষ হয়ে দ্বিতীয়টাও হবে হবে ভাব।মেডিকেলে পুরনো পড়া মেক আপ করার সুযোগ খুব একটা পাওয়া যায় না।তাই,যত দেরীতে তুমি ছন্দ খুজে পাবে তত তোমারই অমংগল।
মূল কথা শুরু করার আগে কিছু ব্যাপার ক্লিয়ার করে নেই-
১।তুমি যদি শর্টকাট মারতে পছন্দ কর,যেমন পড়ে না এসে বড় ভাইয়া আপু কিংবা ব্যাচমেট এর কাছ থেকে ডেমো নিয়ে আইটেম ক্লিয়ারের ধান্দায় থাকো,তাহলে আগেই বলে দিচ্ছি,আপনি ভুল নাম্বারে ডায়াল করেছেন।এই পোস্ট শুধু তোমার কিছু মূল্যবান(?) সময় নষ্ট করবে।
২।তুমি পড়ালেখা কম কর?-কোন সমস্যা নেই।
তুমি বেশী পড়ালেখা কর?-তাতেও সমস্যা নেই।
একটা জিনিস দরকার,সেটা হচ্ছে নিজের প্রতি Honest থাকা।
মনে রেখো,কম পড়া আর ফাকিবাজি করা-দুইটা ভিন্ন জিনিস।
বাংলা কথায় বলি-তুমি ফাকিবাজ হয়ে থাকলে বিদায় হও।এই পোস্ট পড়ে তোমার লাভ নেই।
পরবর্তী পোস্ট থেকেই আমরা কাজের আলোচনা শুরু করবো।
Stay Tuned!
Tags: