জেবা ম্যাম দেখা করতে বলছিলেন।
সকালে উঠে ওয়ার্ডে যেয়ে দেখি ম্যাম উনার রুমে নাই। বাইরে দাড়ায়ে আছি। এমন সময় ইউনিট টু এর সামনে একজন বান্ধবীর সাথে চোখাচোখি হলো। সে ইউনিট এর রুমে ঢুকে বসলো।হায়-হ্যালো-কি অবস্থা-কই আসছোস- কিছুই বললোনা।অথচ এই মেয়েটার অনুরোধেই কতশতবার আইটেম পিছাইলাম, স্যারের ঝাড়ি শুনলাম।
যাকগে।পিছিয়ে পড়া বালকের সাথে কথা বললে মান ইজ্জ্বত চলে যাইতে পারে। এড়ায় চলাই ভালো। 😀
যাইহোক ম্যাম আসলেন একটু পরে।জেবা ম্যাম, ফাহমিদা জেসমিন ম্যাম আর আমাদের ব্যাচের হাসিনা ছিল ম্যাম এর রুমে। ম্যাম জিজ্ঞেস করলেন কি হইছিল পরীক্ষায়। বললাম ম্যাম খারাপ হইছে, পারিনাই, নার্ভাস হয়ে গেছিলাম। ইত্যাদি। ইত্যাদি।
ম্যাম পড়া দিয়ে দিলেন। বৃহস্পতিবার এসে পড়া দিতে হবে। অবস ৯ম চ্যাপ্টার পর্যন্ত।
Tags: